Wellcome to National Portal
  • 2023-03-20-12-31-537cfa40422fde10a65b3cee0cc26502
  • 2025-04-21-05-59-c21b15994bbe4271fc3d40b1f62d461c
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ অক্টোবর ২০২২

সৈকতের বালিয়াড়িতে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে কউক ও জেলা প্রশাসনের উচ্ছেদ অভিযান: ভেঙ্গে দেয়া হলো ৪১৭ টি দোকান


প্রকাশন তারিখ : 2022-10-10

2022-10-10-10-06-9699df41dcab657f78bcc766d8665f9a

2022-10-10-10-06-d9cff87afffcd53df1561e1f81c2a7f0

2022-10-10-10-06-068d9254e9f77ebe2cc8436514bd0030

১০ অক্টোবর ২০২২ তারিখ সকাল ৯.০০ ঘটিকা হতে দুপুর ১.০০ ঘটিকা পর্যন্ত কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সচিব (উপসচিব) ও বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আবু জাফর রাশেদ এর নেতৃত্বে এবং জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, কক্সবাজারের তিনজন বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট; কক্সবাজার জেলা পুলিশ, আনসার ব্যাটালিয়ন এবং বিদ্যুৎ বিভাগের সার্বিক সহযোগিতায় মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের আদেশের প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কক্সবাজার এর নির্দেশনায় কক্সবাজার কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকার সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট এবং কলাতলী পয়েন্টে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় অবৈধভাবে গড়ে উঠা ছোট-বড় ৪১৭ টি দোকান উচ্ছেদ করা হয়। উক্ত উচ্ছেদ অভিযানে আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো: আমিন আল পারভেজ এবং অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মো: আবু সুফিয়ান।

 

কাগজপত্রাদি পর্যালোচনান্তে দেখা যায়, ৬২৬/২০১১ রীট মামলার মহামান্য হইকোর্ট বিভাগ, কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত আবাসিক এলাকার হানিকর ও অননুমোদিত স্থাপনাসমূহ উচ্ছেদের আদেশ দেন। উক্ত আদেশ অনুযায়ী ২৪/০১/২০১১, ১১/০৩/২০১১ এবং ১৪/১০/২০২০ তারিখে জেলা প্রশাসন, কক্সবাজার কর্তৃক উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করে মহামান্য আদালতকে অবহিত করা হয়।  পরবর্তীতে রীট পিটিশন মামলা নং- ১৫২০/২০১০ এবং কনটেম্পট মামলা ৩৫৮/২০১৪ এবং রীট পিটিশন নং-৭২৭৯/২০১৯ মামলায় মহামান্য আদালতের স্থগিতাদেশ থাকায় সমুদ্র সৈকতের কিছু স্থাপনা উচ্ছেদ করা সম্ভব হয়নি। সে কারণে ৬২৬/২০১১ রীট মামলার প্রার্থীপক্ষ মহামান্য আদালতে কনটেম্প মামলা ১৪২/২০২২ দায়ের করেন। ফলে বিদ্যমান সকল স্থগিতাদেশ মহামান্য আদালত প্রত্যাহার করেন।

 

তারই প্রেক্ষিতে মহামান্য হাইকোর্ট বিভাগের রীট পিটিশন নং- ৬২৬/২০১১ এর আদেশ অনুযায়ী কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত এলাকার সুগন্ধা পয়েন্ট, লাবনী পয়েন্ট এবং কলাতলী পয়েন্টে অবৈধ স্থাপনা/দখলসমূহ অবৈধ দখলমুক্ত করার লক্ষ্যে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়।

 

এ ব্যাপারে কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান কমোডর মোহাম্মদ নুরুল আবছার, এনজিপি, এনডিসি, পিএসসি, বিএন (অব.) বলেন, প্রতিদিন বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে লাখো পর্যটকের সমাগম হয় এই কক্সবাজারে। কিন্তু সমুদ্র সৈকতের বালিয়াড়িতে অবৈধভাবে দোকান পাট নির্মাণের ফলে সমুদ্র সৈকতের সৌন্দর্য বিনষ্ট হচ্ছে। তাই জেলা প্রশাসন সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর/সংস্থার সমন্বয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্ন একটি আধুনিক, আকর্ষণীয় ও পরিকল্পিত পর্যটন নগরী বাস্তবায়ন তথা একটি স্বাস্থ্যকর নগরী হিসেবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে অবৈধ স্থাপনার বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।